চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: ৮ সেপ্টেম্বর সোমবার দিবাগত রাত আনুমানিক রাত ৮টা ৩০ মিনিটের দিকে চট্টগ্রাম মহানগরীর বাকলিয়া সৈয়দ শাহ রোড এলাকায় হঠাৎ করেই শান্ত পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। শুরু হয় একের পর এক ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন এবং কয়েকটি দোকানপাট ও ঘরে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।বেশ কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোটালে নিউজ হয়েছে, যেখানে ৬ নাম্বার ওয়ার্ডের যুবদল নেতা মুরাদের সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরা হয়েছে।
ডিপি বাংলা নিউজ, নিউজ করার আগে মুরাদের কাছে বক্তব্য নেওয়ার জন্য কল দিলে তিনি বলেন – আপনারা সংবাদিক, আপনারা জাতির বিবেক, আপনারা চাইলে আমার বিরুদ্ধে নিউজ করতে পারেন, এতে আমার কোন দুঃখ নেই, তবে এই ঘটনার সাথে আমি আদৌও জড়িত ছিলাম কিনা দয়া করে অনুসন্ধান করে নিউজটা করবেন।
তখন ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য অনুসন্ধানে নামে ডিপি বাংলা নিউজ এর ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিম। তদন্তে উঠে আসে, ১৭ নং ওয়ার্ডের দুই বন্ধুর মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি থেকেই এ সংঘর্ষের সূত্রপাত। তবে এই ভুল বোঝাবুঝির জেরে এলাকার সাধারণ মানুষকে পড়তে হয় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে।
এ ঘটনায় কিছু অনলাইন নিউজে ৬ নং ওয়ার্ড যুবদল নেতা মোহাম্মদ মুরাদের নাম জড়ানো হলেও তদন্ত বলছে ভিন্ন কথা। স্থানীয়দের মতে, ১৭ নং ওয়ার্ডের ঘটনায় মুরাদের সম্পৃক্ততার কোনো প্রশ্নই আসে না। তারা বলেন, “এর আগে কখনো মুরাদকে এই এলাকায় দেখিনি। ১৭ নং ওয়ার্ডের বিষয় ১৭ নং এর ভেতরেই সমাধান হয়ে গেছে।
স্থানীয়দের দাবি, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে যুবদল নেতা মুরাদকে দোষারোপ করা হচ্ছে। তাদের ভাষায়—
“কথায় আছে, দোষ না করেও দোষী হয়ে গেলাম। ঠিক তাই, মুরাদকে অন্যায়ভাবে দোষী বানানোর চেষ্টা চলছে বলে ও জানান।
এই ভাবেই যদি দোষ না করে ও যদি দোষী বানানো হয় তা হলে সাধারণ মানুষ, কোথায় আশ্রয় নেবে, কি মিথ্যার পক্ষে নাকি, সত্যের পক্ষে, এমন প্রশ্ন এখন সাধারণ মানুষের মুখেমুখে।আরো বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন ডিপি বাংলা নিউজ এর দ্বিতীয় পর্বে।।